নওয়াপাড়া ডেস্ক
আল্লাহ শিগগিরই তোমাদের উপর তার শাস্তি নাজিল করবেন; তোমরা তখন তার কাছে দোয়া করলেও তিনি তোমাদের সেই দোয়া কবুল করবেন না। এ সময়টি কখন? কেনই বা সে সময়টিতে দোয়া কবুল করা হবে না? কাদের দোয়াই বা কবুল করা হবে না? এ সম্পর্কে হাদিসের দিকনির্দেশনা কী? কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা হচ্ছে যে, তোমরা ভালো কাজের আদেশ দাও এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করো তাহলো- ১. হজরত হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তার কসম যাঁর হাতে আমার প্রাণ আছে! তোমরা অবশ্যই ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে, তা না হলে শিগগিরই আল্লাহ তাআলা তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের উপর আজাব পাঠাবেন। ২. হজরত হুযায়ফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ঐ পবিত্র সত্তার শপথ! যার হাতে আমার প্রাণ, নিম্নোক্ত দুটি বিষয়ের মধ্যে একটি অবশ্যই হবে। হয় অবশ্যই তুমি সৎকাজের আদেশ করবে এবং মন্দকাজ থেকে নিষেধ করবে; নতুবা অনতিবিলম্বে আল্লাহ তাআলা তোমাদের ওপর আজাব নাজিল করবেন। ৩. হজরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘সেই সত্তার শপথ! যার হাতে আমার প্রাণ; নিশ্চয়ই তোমরা সৎকাজের জন্য আদেশ করবে এবং অন্যায় কাজের প্রতিরোধ করবে। তা না হলে আল্লাহ তাআলা শিগগিরই তোমাদের উপর তার শাস্তি অবতীর্ণ করবেন।
যেসব বান্দার দোয়া আল্লাহ কবুল করবেন না
Comment using Facebook